তিনি বাংলাদেশের রণসঙ্গীতের (২১ চরণ) রচয়িতা। নতুনের গান শিরোনামে ঢাকার শিখা পত্রিকায়(১৯২৮)।
বিদ্রোহী কবিতা অগ্নিবীণা কাব্যের দ্বিতীয় গ্রন্থ। সাপ্তাহিক বিজলী পত্রিকায় (১৯২২) প্রকাশিত হয়।
বিবিসি (২০০৪) জরিপে শ্রেষ্ঠ বাঙালির জরিপে নজরুলের অবস্থান তৃতীয়।
নজরুল ইসলামকে নিয়ে কানাডায় নির্মিত চলচ্চিত্রের নাম- নজরুল (পরিচালক: ফিলিপ স্পারেল)।
নজরুল পরিচালিত চলচ্চিত্র : ধূপছায়া (১৯৩১)।
নজরুলের দুটি কাব্য নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। যথা- খুকু ও কাঠবিড়ালী ;পিছুচোর ।
১৯২৩ সালে যুগবাণী প্রবন্ধ প্রকাশের জন্য ব্রিটিশ সরকার তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন।
সাংবাদিকতা জীবন : নজরুল ইসলাম ও মুজাফফর আহমেদের যুগ্ম সম্পাদনায় নবযুগ (১৯২০)।
লাঙল পত্রিকাটি ছিল শ্রমিক-প্রজা স্বরাজ-সম্প্রদায় নামে শ্রমিক শ্রেণির একটি সংগঠনের মুখপাত্র।
১৯৭২ সালের ২৪ মে কবিকে স্থায়ীভাবে ঢাকায় আনা হয়।
১৯৭৬ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।
বিবাহ জীবনঃ ১৯২১ সালে কুমিল্লায় সৈয়দা খাতুন ওরফে নার্গিস বেগমের সঙ্গে বিবাহ হয়।
১৯২৩ সালে প্রমীলা সেনগুপ্তাকে (প্রকৃত নাম আশালতা) বিয়ে করেন।
তাঁর পাঁচটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয়- যুগবাণী, বিশের বাঁশী, ভাঙ্গার গান, চন্দ্রবিন্দু এবং প্রলয় শিখা ।
তিনি বন্দী থাকা অবস্থায় রবি ঠাকুর বসন্ত কাব্যগ্রন্থটি তাঁর প্রতি উৎসর্গ করে। এই আনন্দে তিনি জেলে বসে আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কবিতাটি রচনা করেন।
পত্রিকাটি আশীর্বাদ করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেন “কাজী নজরুল ইসলাম কল্যাণীয়েষু, আয় চলে আয়রে ধূমকেতু, আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু, দুর্দিনের এই দুর্গশিরে উড়িয়ে দে তোর বিজয় কেতন।